‘এবার আমার ৪৬ শতক জমিতে ধান হওয়ার কথা অন্তত ২৫ মণ। সেখানে উঠেছে ১৫ মণ। ফলন ভালো হতো, যদি সঠিক সময়ে পরামর্শ পেতাম। ধানে পোকা লেগে এখন খরচের টাকা তুলতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে। যাঁরা ব্লক সুপারভাইজার (উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা) আছেন, তাঁদের কখনো মাঠে আসতে দেখি না।’
কয়েক বছর আগেও কৃষকের জন্য অভিশাপ হয়ে উঠেছিল যশোরের কেশবপুরের বিল খুকশিয়া। বিলে জমি আছে, কিন্তু সেই জমিতে ফসল করা যাচ্ছিল না জলাবদ্ধতার কারণে। বাধ্য হয়ে কৃষকেরা সেখানে মাছ চাষ শুরু করেছিলেন। ভালোই চলছিল। এবার সঙ্গে যোগ হয়েছে এক নতুন ফসল। বিলে ঢুকে সামনে তাকালে দেখা যায়, মাছের ঘেরের ভেড়ির দুই পাশে সার
নতুন রং করা দোতলা বিদ্যালয় ভবন। সামনে সরু জায়গা, পাশেই রাস্তা। কিন্তু শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা করার মতো কোনো মাঠ নেই। ফলে বিদ্যালয়ের বারান্দার সিঁড়িতে বসে থাকতে হয় শিশুশিক্ষার্থীদের। খেলার মাঠ না থাকায় বিদ্যালয়ে ক্লাসের ফাঁকের সময়টুকু
ক্যাপসিকাম চাষে সফল হয়েছেন যশোরের ঝিকরগাছার কৃষক মনজুর আলম। দেড় বিঘা জমিতে দেড় লাখ টাকা খরচ বাদ দিয়ে এ বছর অন্তত ১৫ লাখ টাকা লাভ পাওয়ার আশা করছেন মনজুর। ইতিমধ্যে সাড়ে তিন লাখ টাকার ক্যাপসিকাম বিক্রি করেছেন। বিষমুক্তভাবে চাষ করা এ ক্যাপসিকামের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। মনজুর আলম উপজেলার পটুয়াপাড়া গ্রামের